কিভাবে অনলাইনে জমির খতিয়ান/পর্চা পাবেন

অনলাইনে জমির খতিয়ান/পর্চা: বর্তমানে এই প্রযুক্তির ডিজিটাল যুগে অনলাইনেই যেহেতু সব কিছু হচ্ছে তাহলে জমি কাগজ পত্রের জন্য মানুষ কেন এই ছুটো ছুটি করবে তাই নয় কি? এই ডিজিটাল যুগে আপনি হাতের কাছেই সব জিনিস পাবেন। বিশেষজ্ঞদের মতে এই যুগ মানুষকে দিন দিন অলস করে দিচ্ছে। আসলে প্রযুক্তির ব্যবহার আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে আরও সহজ এবং আরামদায়ক করে তুলেছে।

এখন ঘরে বসে আপনি যা খুশি তা করতে পারছেন। তাই আজ এই পোস্টে কিভাবে অনলাইনে জমির খতিয়ান/পর্চা পাবেন যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি তা হলো আপনাদের জমির খতিয়ান বা কাগজপত্র। এখন যে কেউ নিজ জায়গা থেকে ব্যক্তিগত বা বেসরকারী জমি কিনতে বা বিক্রি করতে চাইলে তিনি অনলাইনে মাধ্যমে সহজেই বিভিন্ন রেকর্ড সংগ্রহ করতে পারবেন।

কিভাবে অনলাইনে জমির খতিয়ান/পর্চা পাবেন
কিভাবে অনলাইনে জমির খতিয়ান/পর্চা পাবেন

কিভাবে অনলাইনে জমির খতিয়ান বা পর্চা পাবেন ?

 যে কোনও জমির খতিয়ান বা পর্চা এখন তাৎক্ষণিক ভাবে অনলাইনে পাওয়া যাবে। জমির মালিকানা যাচাইকরণ বা অনলাইনে জমির খতিয়ান বা পর্চা বা জমির কাগজ পত্র ডাউনলোড বিষয়ে লেখা আমাদের আজকের এই পো্টে আপনাকে স্বাগতম।

আজ আমরা দেখব কীভাবে ঘরে বসে কম্পিউটার বা স্মার্টফোন থেকে জমির মালিকানা যাচাই বা জমির খতিয়ান অথবা পর্চা বা ‘জমির কাগজ পত্র অনলাইনে পাওয়া যায়’।

পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়লে আপনি আপনার বাবার নামে, আপনার দাদার নামে, আপনার নামে অথবা যে কারো নামে কত টুকু জমি আছে আপনি তা সহজে জানতে পারবেন। আশা করি আপনাকে আর কোন জামেলায় পড়তে হবে না এই পোষ্টে আপনার জমি সংক্রান্ত সমস্যার সমাধান হবে যাবে। শুরু তে জেনে নেই –

আরও পড়ুনঃ

খতিয়ান কী?

উত্তর: যে কাগজে জমির সমস্ত বিবরণ লিপিবদ্ধ করা হয় তাকে খতিয়ান বলে। খতিয়ান একটি আরবি শব্দ।

জমির পর্চার ছবি

বিস্তারিত বলতে গেলে বলতে হয় জমির মালিকানা সম্পর্কে জমি জরিপের সময় যে বিবরণ বা কাগজ প্রস্তুত করা হয় তাকে “খতিয়ান” বলা হয়। “খতিয়ান” মৌজার উপর ভিত্তি করে প্রস্তুত করা হয়। আমাদের দেশে  সিএস, আরএস, এস.এ এবং বিএস, বা সিটি জরিপ এখন পর্যন্ত রয়েছে। এই জরিপ গুলো শেষে জমির মালিকের তথ্য প্রস্তুত করা হয়েছিল যা “খতিয়ান” নামে পরিচিত। যেমনঃ BS খতিয়ান, SA খতিয়ান, CS খতিয়ান, RS খতিয়ান।

খতিয়ান কত প্রকার কি কি? জমির খতিয়ান তথ্য

১। ‘সি. এস খতিয়ান’ – ‘সি. এস জরিপ’ – ‘Cadestral survey’
২। ‘এস. এ. খতিয়ান’ – ‘এস. এ. জরিপ’ – ‘State Acquisition Survey’
৩। ‘আর. এস. খতিয়ান’ – ‘আর. এস জরিপ’ – ‘Revisional Survey’
৪। ‘বি.এস খতিয়ান’ – ‘বি. এস. জরিপ’ – ‘Bangladesh Survey’

সি. এস. খতিয়ান বা সি. এস জরিপ বা Cadestral survey কি ?

ব্রিটিশ সরকারের তত্ত্বাবধানে ১৮৮০ থেকে ১৯৪০ সাল পর্যন্ত বাংলায় একটি ভুমি জরিপ চালানো হয়েছিল। সমীক্ষায় বলা হয়েছে জরিপটি কক্সবাজারের রামু থানা থেকে শুরু করে দিনাজপুরে শেষ করা হয়েছিল। যদিও বর্তমান পর্যন্ত প্রথম এই জরিপটিকে নির্ভুল হিসাবে বিবেচিত হয়। এই জরিপের মাধ্যমে তৈরি ‘সিএস ম্যাপ বা সি.এস নকশা’ । এবং উক্ত জরিপ হেতে তৈরী খতিয়ানকে সি.এস. খতিয়ান বলা হয়। অনেকে আবার এই খতিয়ানকে  ব্রিটিশ খতিয়ান বা চল্লিশের খতিয়ান বলে। এখনও এই খতিয়ানকে মামলা মোকদ্দমা বা বিরোধ নিষ্পত্তি করার ভিত্তি হিসাবে ব্যবহৃত হয়। সুতারাং সি.এস খতিয়ান বা নকশা এখনও বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল হিসাবে স্বীকৃত। আপনি যদি সি.এস খতিয়ান চেব বা ডাউনলোড করতে চান তাহলে পোস্ট শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

এস. এ. খতিয়ান – এস. এ. জরিপ – State Acquisition Survey কি ?

রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন ১৯৫০-এর মাধ্যমে জমিদারি প্রথা বিলুপ্তির পরে জমিদারদের কাছ থেকে জমি অধিগ্রহণ করা জমির হিসাব নির্ধারণ,  জমিদারদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার জন্য ও জমি দখলকারী বা পর্জাদের ভূমি মালিক হিসাবে সরকারের অধীনে আনার জন্য এবং মালিকানা স্বীকৃতি জন্য যে জরিপ করা তাকে এস.এ জরিপ বা প্রাপ্ত খতিয়ানকে এস.এ খতিয়ান বলে।

সি.এস. রেকর্ড সংশোধন করার উদ্দেশ্যে জমিদারদের কাছ থেকে নথি সংগ্রহ করার পরে ১৯৫৮ থেকে ১৯৬২ সালের মধ্যে একটি সংক্ষিপ্ত জরিপের মাধ্যমে প্রস্তুত করা রেকর্ড গুলিকে এস.এ. জরিপ বা এস.এ. খতিয়ান বলে। জমিদারদের অল্প সময়ের মধ্যে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে জরিপটি প্রস্তুত করা হওয়ায় এতে অনেক ত্রুটি লক্ষ্য করা গেছে। ১৯৬২ সালে এই জরিপ সমাপ্ত হওয়ার কারণে এটিকে অনেকে বাষট্টি খতিয়ান  বলে। আপনি যদি এস.এ খতিয়ান চেব বা ডাউনলোড করতে চান তাহলে পোস্ট শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

আর. এস. খতিয়ান- আর. এস  জরিপ – Revisional Survey কি ?

আর. এস. খতিয়ান বা আর. এস জরিপ অথবা Revision-al Survey যে নামে বলি এটি ভূমি রাজস্ব প্রশাসন তদন্ত কমিটির পরামর্শে ১৯৫০ সালের জমিদারী অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইনের বিধান মেনে পূর্ব পাকিস্তান সরকার সংশোধিত জরিপ বা আর.এস জরিপ (Revision al Survey) কাজ শেষ করার সিদ্ধান্ত নেন। ১৯৬৫ সালের মধ্যে পুরো দেশে জমিদারী অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন আইনের ৫ Section ধারা কার্যকর হওয়ার পরে খতিয়ান আপডেট করার উদ্দেশ্যে সরকার সংশোধন জরিপ (আরএস) গ্রহণ করেছিল।

রাজশাহী অঞ্চলে প্রথম সংশোধন কাজ ১৯৬৫ হতে ৬৬ সালে শুরু হয়েছিল। এর পরে, ঢাকা, চট্টগ্রাম, পাবনা, কুষ্টিয়া ও ময়মনসিংহ অঞ্চলে সংশোধন জরিপ (আরএস) শুরু হয়েছিল। তবে রাজশাহী, চট্টগ্রাম ও কুষ্টিয়া অঞ্চলগুলির চূড়ান্ত প্রকাশনা শেষ হয়েছে এবং রেকর্ডপত্র জেলা প্রশাসকের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। আপনি যদি আর. এস খতিয়ান চেব বা ডাউনলোড করতে চান তাহলে পোস্ট শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

বি.এস খতিয়ান – বি. এস. জরিপ – Bangladesh Survey কি?

বি.এস খতিয়ান বা সিটি জরিপ

এটিও মুলত জমিদারী অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন ১৯৫০ অনুসারে এই জরিপটি করা হয়েছিল। বাংলাদেশ স্বাধীনের পরে ১৯৯৮ থেকে ১৯৯৯ সাল হতে বর্তমানে চলমান জরিপকে  বি এস জরিপ,  বা প্রাপ্ত কাগজকে বি. এস খতিয়ান বা সিটি জরিপ বলা হয়। যার কার্যক্রম এখনও সারাদেশে চলছে। কেবল ঢাকা মহানগরীতে এই জরিপকে সিটি জরিপ বলা হয়। এই জরিপের আর একটি নাম হলো ঢাকা মহানগর জরিপ। আর.এস জরিপের পরে, বাংলাদেশ সরকার ১৯৯৮সাল থেকে এই জরিপের উদ্যোগ নিয়েছে তাই এখন পর্যন্ত এটি সর্বশেষ এবং সবচেয়ে বৈজ্ঞানিক বা বিজ্ঞান সম্মত জরিপ বলা হয়। আপনি যদি বি. এস খতিয়ান সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে চান তাহলে পোস্ট টি শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

অনলাইনে জমির পর্চা বের বা চেক করার জন্য আপনাকে যা যা করতে হবে

অনলাইনে জমির খতিয়ান দেখার নিয়ম

আপনি সাধারণত তিন উপায়ে অনলাইনে জমির খতিয়ান/পর্চা  পেতে পারেন। যথাঃ

অনলাইনে খতিয়ান চেক

১) ওয়েবসাইটের মাধ্যমে নিজেকে আবেদন করে বা কোন অনলাইনের দোকান থেকে আবেদনের মাধ্যমে।

২) ইউনিয়ন তথ্য পরিষেবা কেন্দ্র বা জেলা ই-পরিষেবা কেন্দ্র থেকে আবেদন করে অথবা

৩) আপনি ডিজিটাল রেকর্ড রুম থেকে আপনার জমির খতিয়ান/পর্চা অনুলিপি পেতে পারেন।

আমরা আলোচনা করবো কিভাবে আপনি নিজে অঅবেদনের মাধ্যমে অনলাইনে জমির পর্চা বের বা চেক করবেন।

প্রথম ধাপঃ প্রথমে এই লিংকে – eporcha. gov. bd প্রবেশ করুন । সাইটটি দেখতে নিচের ছবির মত হবে।

কিভাবে অনলাইনে জমির খতিয়ান/পর্চা পাবেন

দ্বিতীয় ধাপঃ এবার খতিয়ান অনুসন্ধান  বাটনে ক্লিক করুন। এ পর্যায়ে আপনি নিচের মত একটি পেজ তেখে বাবেন এখান থেকে আপনাকে আপনার বিভাগ, জেলা, উপজেলা, আপনার মৌজা (গ্রাম), সিলেক্ট করতে হবে। সিলেক্ট করার পরে আপনি আরও কয়েকটি অপশন দেখতে পাবেন। খতিয়ান নং, দাগ নং, মালিকানা নাম, পিতা/স্বামীর নাম, এখানে থেতে আপনাকে আপনাকে টিক মার্ক দিতে হবে আপনি কিসের ভিত্তিতে খতিয়ান চেক করতে চান।

আপনি যা যা সার্চ করে খতিয়ান চেক করতে পারবেন দেখুন।

১। খতিয়ান নাম্বার দিয়ে সার্চ করে,
২। দাগ নম্বর দিয়ে সার্চ করে,
৩। ব্যক্তির নাম দিয়ে সার্চ করে এবং
৪। পিতার নাম দিয়ে সার্চ করে

 নিচের ছবিটি দেখুন।

কিভাবে অনলাইনে জমির খতিয়ান/পর্চা পাবেন

এখানে আমি আপনাদের খতিয়ান নং দিয়ে অনলাইনে জমির খতিয়ান/পর্চা চেক করা দেখাতে যাচ্ছি। আজ আমি একটি সি.এস খতিয়ান চেক করে দেখাবে। চলুন পরের ধাপে যাওয়া যাক।

তৃত্বীয় ধাপঃ আমি চেক করব সিএস খতিয়ান, যেহেতু আমার খতিয়ান টি রংপুর বিভাগ, নীলফামারী জেলার, ডোমার উপজেলার, বড়গাছা মৌজার সেহেতু আমি তাই সিলেক্ট করেছি। আপনি আপনার ঠিকানায় করে নিবেন। এবার আপনার স্ক্রিনে দেখানো চার সংখার ক্যাপচা কোড লিখুন এরপর  অনুসন্ধান করুন বাটনে ক্লিক করুন ।

অনলাইনে জমির মালিকানা বের করার উপায়

জমির মালিকানা নির্ণয় পদ্ধতি

চতুর্থ ধাপঃ এ ধাপে আপনাকে নিচের মত করে দেখানো আপনার কাংখিত খতিয়ানের সমস্ত তথ্য দেখানো হবে। নিচের ছবিতে দেখুন।

online-a-Jomir-Khotiyan-ba-porcha-4

আপনার দেওয় সকল তথ্য সঠিক হলে আপনি উপরে দেওয়ার ছবির মত এই খতিয়ানে কয় দাগের জমি আছে সেই দাগ গুলো এবং মালিক কত জন সবার নাম দেখতে পারবেন।  এবার আপনি চাইলে এখান থেকে আবেদন বাটনে ক্লিক করে  জমির খতিয়ান ডাউনলোড বা  জমির পর্চা ডাউনলোড করতে পরের ধাপ অনুসরন করুন।

online-a-Jomir-Khotiyan-ba-porcha-6

পঞ্চম ধাপঃ এবার আপনাকে উপরের মত একটি পেজ পাবেন এখানে দেওয়া সকল তথ্য সঠিক ভাবে পূরণ করে আপনাকে পরবর্তী ধাপ বাটনে ক্লিক করতে হবে। এখানে আপনি খতিয়ান নকল টাইপ খতিয়ান অনলাইন কপি ও খতিয়ান সার্টিফাইড কপি দুই ধরনের কপি পেয়ে যাবেন। পরের ধাপে আশা করি আপনাকে আর কিছু বলে দিতে হবে না। আপনি নিজেই করে নিতে পারবেন।

যদি কোন কারনে আপনি নিজে করতে না পারেন তাহলে আমাদের বন্ধু স্টুডিও ইন্টারনেট সার্ভিস দোকান থেকেও করে নিতে পারেন।

বি এস খতিয়ান অনলাইনে দেখার নিয়ম

বি:দ্রঃ  বর্তমানে বি.এস খতিয়ানের কাজ শেষ না হওয়ায় আপনি অনলাইন থেকে আপাতত বি.এস খতিয়ান ডাউনলোড করতে পারবেন না।

 আপনি উপকৃত হলে পোস্টি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন ধন্যবাদ।

জমির দলিল ও জমি জমা সংক্রান্ত তথ্য
১ নং খাস খতিয়ান কি?

সরকারের খাস জমির জন্য যে খতিয়ান সেটাই মুলত  ১ নং খতিয়ান, আমাদের সকল জমির খতিয়ার নাম্বার আলাদা আলাদা হয়, ঠিক তেমনি সরকারী সকল জমির খতিয়ান নঙ -১ হয়ে থাকে।

ডিসি আর কি?

ডি,সি,আর হলো ভূমি কর ব্যতিত অন্যান্য সরকারি পাওনা আদায় করার জন্য  নির্ধারিত ফরম (যাহার নং-২২২) রশিদ দেওয়া হয় তাকে ডি,সি,আর বলে।

এস এ রেকর্ড কি?

সি.এস. রেকর্ড সংশোধন করার উদ্দেশ্যে জমিদারদের কাছ থেকে নথি সংগ্রহ করার পরে ১৯৫৮ থেকে ১৯৬২ সালের মধ্যে একটি সংক্ষিপ্ত জরিপের মাধ্যমে প্রস্তুত করা রেকর্ড গুলিকে এস.এ. জরিপ বা এস.এ. খতিয়ান বলে।

জমির পর্চা কী?

ভূমি জরিপের সময় চূড়ান্ত প্রস্তুতির আগে জমির মালিকদের দেওয়া খসড়া খতিয়ানের হাতে লিখিত অনুলিপিকে বলা হয় “মঠ পর্চা”।

সি এস কত সালে?

ব্রিটিশ সরকারের তত্ত্বাবধানে ১৮৮০ থেকে ১৯৪০ সাল পর্যন্ত সি এস জরিপ করা হয়।

Sharing Is Caring:

আমি জিয়ারুল কবির লিটন, একজন বহুমুখী ব্লগার, স্বাস্থ্য, খেলাধুলা, জীবনধারা এবং ইসলামিক বিষয় সহ বিভিন্ন বিষয়ে লেখালেখির প্রতি অনুরাগী। আমি কঠোর অন্বেষণ, অনুসন্ধান, তত্ত্বানুসন্ধান ও অনলাইনের মাধ্যমে জ্ঞান অর্জন করে আমার আকর্ষক লেখার এবং অন্তর্দৃষ্টিপূর্ণ দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে ২০১৫ সাল থেকে ব্লগের মাধ্যমে জ্ঞান, অভিজ্ঞতা এবং ইতিবাচকতা দিক গুলো নির্ভুল ভাবে সবার সাথে ভাগ করে চলার চেষ্ট করছি।

8 thoughts on “কিভাবে অনলাইনে জমির খতিয়ান/পর্চা পাবেন”

  1. পিতা কর্তৃক নিলামকৃত জমির দলিলাদী উদ্ধারের উপায় কি?

    Reply

Leave a Comment